মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

মেধা ও ঈশ্বর

সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় কিছুই হয়না, আমাদের পরম্পরায় তিনি আছেন অনুপ্রেরণা হয়ে। উদয়নের সৃষ্টির মূলে ছিলেন গুরুচাঁদ, নম:শূদ্র/ মতুয়াদের ঈশ্বর, অনুপ্রেরণা। সেই অনুপ্রেরণায় সমাজপতি ও শিক্ষকেরা লড়েছেন, উৎসাহিত করেছেন, এবং শিক্ষার্থীরা মেধার বিকাশ ঘটাতে বাঁধা বিঘ্ন পেরিয়ে সফল হতে চেষ্টা করেছেন এবং করে চলেছেন। স্বপন কুমার শাখাঁরীর লেখায় তার বিশেষ প্রকাশ দেখতে পাই। তেমনি এক প্রাক্তনী ডাঃ নীহার রঞ্জন বিশ্বাস। চিতলকোনা গ্রামে জন্মেছেন। উদয়ন হয়ে অনেক বাধা টপকে প্রত্যাশার শীর্ষে উঠেছেন। তিনি একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। বর্তমানে দক্ষিণ ভারতের বিখ্যাত বালাজী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচর্য। তাঁর বই পড়লে জানা যাবে লড়াইয়ের কথা, উৎসাহিত হবে নতুন প্রজন্ম। একটা জাতির বেঁচে থাকার রসদ থাকে তার অতীতের লড়াইয়ের মধ্যে। সে লড়াইয়ের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করা দরকার। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কম - বেশি লড়াই আছে যা লিখে রাখা দরকার। শ্রদ্ধেয় সতীশ চন্দ্র বিশ্বাস ( হাইশুর) উদয়নের ইতিহাস নিয়ে আত্মকথা লিখেছিলেন বলেই আমরা অতীতের রসদ পাচ্ছি। আসুন, আমরা অন্তত পরিবারের জন্য আমাদের লড়াইয়ের কথা লিখে রাখি , যা একদিন সমাজ উন্নয়নের আকর হবে, যেমন লিখেছেন ডাঃ নীহার রঞ্জন বিশ্বাস।

মেধা ও ঈশ্বর

সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় কিছুই হয়না, আমাদের পরম্পরায় তিনি আছেন অনুপ্রেরণা হয়ে। উদয়নের সৃষ্টির মূলে ছিলেন গুরুচাঁদ, নম:শূদ্র/ মতুয়াদের ঈশ্...